বিশেষ প্রতিনিধিঃ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন বাস্তবায়নে বর্তমান যুব সমাজ এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। তবে সেজন্য যুব সমাজের মধ্যে দেশপ্রেম ও ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা অত্যন্ত জরুরী।
কুয়েতে যুবলীগের দোয়া ও শোকসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দিতে গিয়ে এসব কথা বলেন, দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশিকুজ্জামান।
শনিবার কুয়েত সিটি টাওয়ার হোটেলে যুবলীগ কুয়েত কর্তৃক আয়োজিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬তম শাহাদাৎবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস অনুষ্ঠানে যুবলীগ কুয়েত শাখার আহ্বায়ক ইমাম উদ্দিন বাদলের সভাপতিত্বে এবং মোঃ কামাল উদ্দিন ও নবিউল হক মিলনের যৌথ সঞ্চালনায় এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশিকুজ্জামান।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, দূতাবাসের প্রথম সচিব ও দূতালয় প্রধান নিয়াজ মোর্শেদ, কুয়েত আওয়ামীলীগের সভাপতি আতাউল গনি মামুন, উপদেষ্টা মোঃ আকবর হুসেন, সাধারণ সম্পাদক ফয়েজ কামাল, শাহ নেওয়াজ নজরুল, কামরুজ্জামান টিটু ও প্রবাসী ব্যবসায়ী বেলাল হুসেন।
বক্তব্য রাখেন, কুয়েত যুবলীগের সিনিয়র সদস্য নজরুল ইসলাম শাহিন, নাজিম উদ্দীন, ইসমাইল হোসেন হাওলাদার, শাহাদাত হোসেন বিক্রমপুরী, আব্দুল আল মামুন, শফিক টিটু ও জাহিদুল ইসলাম জাহিদ,ইদ্রিস আলী সোহাগ,মোঃ শাহ আলম, আমিনুর রহমান, হুমায়ুন কবীর, মীর তারেক, খাইরুল আলম রানা, এনামুল কবীর মামুন, ইকবাল হাসান মাহমুদ, শাহ আলম হাওলাদার, মীর শাহিন, মুন্নু দুলাল ফকির সহ আরো অনেকে।
টেলি কনফারেন্সের মাধ্যমে ঢাকা থেকে বক্তব্য রাখেন, যুবলীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক কাজী সরোয়ার হোসেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত, দাঁড়িয়ে এক মিনিটি নীরবতা পালন ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সংগ্রামী জীবন ও কর্মের বিভিন্ন দিক নিয়ে বক্তব্য দেন নেতৃবৃন্দরা।
অনুষ্ঠান শেষে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শাহাদাত বরণকারী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবার এবং মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং দেশ-জাতির শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।